‍গনহত্যা ১৯৭১, বাঙলা কলেজ বধ্যভূমি, ছাত্র আন্দোলন




১৯৭১ এর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ও বাঙলা কলেজ বধ্যভূমি সংরক্ষণের দাবিতে আন্দোলন

১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত বাঙলা কলেজ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানী হানাদার-বাহিনী ও তাদের এদেশীয় সহযোগী রাজাকারদের ক্যাম্প হিসাবে ব্যবহৃত হয়। তারা নৃশংস হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করে। মূলত ২০০৭ হতে ২০১০ পর্যন্ত বাঙলা কলেজের সাধারণ ছাত্রছাত্রীবৃন্দ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ও ক্যাম্পাসে গণহত্যার স্মৃতি বধ্যভূমি সংরক্ষণের দাবিতে আন্দোলন সংগঠিত করে যাতে ক্যাম্পাসের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সংগঠনসহ বাংলাদেশের জাতীয় অঙ্গনের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ সমর্থন দেন।


পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীবৃন্দের দুটো দাবির আংশিক বাস্তবায়ন হয়। ১১,০০০ যুদ্ধাপরাধীর মধ্যে শীর্ষ কয়েকজনের বিচারের রায় হলেও অবশিষ্টগনের বিচার কবে সম্পন্ন হবে তার নিশ্চয়তা নেই। কলেজে গণহত্যার স্মৃতি সংরক্ষণের দাবি পরিকল্পনা অনুযায়ী হুবহু না হলেও বাস্তবায়ন হয়েছে। তাই এই আন্দোলন সামগ্রিক বিচারে ৫০% সফল আন্দোলন


আমরা আন্দোলনে অংশে নেয়া সকল শিক্ষার্থী, প্রাক্তন শিক্ষার্থী, পৃষ্ঠপোষক, শুভানুধ্যায়ী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সর্ববৃহৎ গনহত্যা, বাঙলা কলেজ বধ্যভূমি, ছাত্র আন্দোলনের তথ্য ও ছবি নিয়ে নির্মিত এই ওয়েবসাইট জাহানারা ইমামের শহীদ সন্তান মুক্তিযোদ্ধা "রুমী"কে উৎসর্গ করছি .......